মোবাইল ফোন ব্যবহারে শীর্ষে বাংলাদেশ!
জনসংখ্যার অনুপাতে বাংলাদেশ এখন মোবাইল ফোন ব্যবহারে শীর্ষে উঠে এসেছে।
গত পাঁচমাসে এক কোটি নতুন সিম ব্যবহারকারী বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে বিশ্বের অন্যসব দেশের মানুষের তুলনায় বাংলাদেশের সেলফোন ব্যবহারকারীর হার সবচেয়ে বেশি।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন-বিটিআরসি এবং আন্তর্জাতিক সেলফোন গ্রাহক সংখ্যা ও পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশে ১৬ কোটি মানুষ বর্তমানে বিভিন্ন অপারেটরের ১১ কোটি ছয় লাখ ৫০ হাজার সিম ব্যবহার করছেন। গত সেপ্টেম্বরের সক্রিয় সিম ব্যবহারকারীর সংখ্যা আরো বেড়েেছে। দেশের অনেক মোবাইল ব্যবহারকারীই এখন একাধিক সিম ব্যবহার করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ চীনের জনসংখ্যা ১৩৪ কোটি ৬০ লাখ হলেও দেশটির মোবাইল ফোন গ্রাহকরা সিম ব্যবহার করছেন ১০০ কোটির মতো। এছাড়াও প্রতিবেশী দেশ ভারতের ১২১ কোটি ৩৭ লাখ জনসংখ্যার বিপরীতে মোবাইল ফোনে সিম ব্যবহার করা হচ্ছে ৮৬ কোটি ১৬ লাখ।
বিশ্বে মোবাইল ফোন গ্রাহকের দেশ হিসেবে সুপরিচিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যা ৩১ কোটি ৬৬ লাখ হলেও এখানে সিম ব্যাহারকারীর সংখ্যা ২৩ কোটি ৭৫ লাখ। একইভাবে জনসংখ্যার দিক থেকে বিশ্বে চতুর্থ অবস্থানে থাকা ইন্দোনেশিয়ার মোবাইল ফোন গ্রাহকের সংখ্যা ২৩ কোটি ৬৮ লাখ। পর্যায়ক্রমে ব্রাজিলে সেলফোন ব্যবহারকারী ২৬ কোটি ৫০ লাখ, পাকিস্তানে ১২ কোটি ২০ লাখ, নাইজেরিয়ায় ১০ কোটি ১০ লাখ এবং জাপানে ১২ কোটি ১০ লাখ। বিশ্বে অষ্টম অবস্থানে থাকা বাংলাদেশ জনসংখ্যার অনুপাতে মোবাইল ফোন ব্যবহারে অন্যদেশগুলোর তুলনায় এগিয়ে আছে।
বিটিরআরসি’র পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর শেষে শীর্ষ সেলফোন অপারেটর গ্রামীনফোনের গ্রাহক চার কোটি ৬০ লাখ, বাংলালিংকের দুই কোটি ৮১ লাখ, রবি দাঁড়িয়েছে দুই কোটি ৪৮ লাখ, এয়ারটেলের ৮০ লাখ ৩৩ হাজার, টেলিটক ২৩ লাখ ৪০ হাজার এবং সিটিসেলের ১৩ লাখ ৩০ হাজার।
প্রসঙ্গত, সেলফোন ব্যবহার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ২০০৭ সালের জুলাইয়ে বাংলাদেশের সক্রিয় সিম ব্যাবহারকারীর সংখ্যা অতিক্রম করে তিন কোটি গ্রাহকের মাইলফলক। এরপর ২০০৮ সালের মার্চে চার কোটি, ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে পাঁচ কোটির মাইলফলক স্পর্শ করে। তবে ২০১০ এর জুলাই মাসে এই সংখ্যা এক লাফে বেড়ে দাঁড়ায় ছয় কোটিতে। ২০০৮ সালের জানুয়ারিতে সাত কোটি সেপ্টেম্বরে আট কোটিতে পৌঁছে যায়।
এই ধারাবাহিকতায় গত বছরের এপ্রিলে গ্রাহক সংখ্যা নয় কোটি চলতি বছরের এপ্রিলে দশ কোটি গ্রাহকের ম্যাজিক ফিগার পার হয়। আর মাত্র পাঁচ মাসের ব্যবধানে পেরিয়ে যায় এগারো কোটির ল্যান্ডমার্ক।
গত পাঁচমাসে এক কোটি নতুন সিম ব্যবহারকারী বেড়ে যাওয়ায় বর্তমানে বিশ্বের অন্যসব দেশের মানুষের তুলনায় বাংলাদেশের সেলফোন ব্যবহারকারীর হার সবচেয়ে বেশি।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন-বিটিআরসি এবং আন্তর্জাতিক সেলফোন গ্রাহক সংখ্যা ও পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে এ তথ্য জানা গেছে।
বাংলাদেশে ১৬ কোটি মানুষ বর্তমানে বিভিন্ন অপারেটরের ১১ কোটি ছয় লাখ ৫০ হাজার সিম ব্যবহার করছেন। গত সেপ্টেম্বরের সক্রিয় সিম ব্যবহারকারীর সংখ্যা আরো বেড়েেছে। দেশের অনেক মোবাইল ব্যবহারকারীই এখন একাধিক সিম ব্যবহার করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ চীনের জনসংখ্যা ১৩৪ কোটি ৬০ লাখ হলেও দেশটির মোবাইল ফোন গ্রাহকরা সিম ব্যবহার করছেন ১০০ কোটির মতো। এছাড়াও প্রতিবেশী দেশ ভারতের ১২১ কোটি ৩৭ লাখ জনসংখ্যার বিপরীতে মোবাইল ফোনে সিম ব্যবহার করা হচ্ছে ৮৬ কোটি ১৬ লাখ।
বিশ্বে মোবাইল ফোন গ্রাহকের দেশ হিসেবে সুপরিচিত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জনসংখ্যা ৩১ কোটি ৬৬ লাখ হলেও এখানে সিম ব্যাহারকারীর সংখ্যা ২৩ কোটি ৭৫ লাখ। একইভাবে জনসংখ্যার দিক থেকে বিশ্বে চতুর্থ অবস্থানে থাকা ইন্দোনেশিয়ার মোবাইল ফোন গ্রাহকের সংখ্যা ২৩ কোটি ৬৮ লাখ। পর্যায়ক্রমে ব্রাজিলে সেলফোন ব্যবহারকারী ২৬ কোটি ৫০ লাখ, পাকিস্তানে ১২ কোটি ২০ লাখ, নাইজেরিয়ায় ১০ কোটি ১০ লাখ এবং জাপানে ১২ কোটি ১০ লাখ। বিশ্বে অষ্টম অবস্থানে থাকা বাংলাদেশ জনসংখ্যার অনুপাতে মোবাইল ফোন ব্যবহারে অন্যদেশগুলোর তুলনায় এগিয়ে আছে।
বিটিরআরসি’র পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর শেষে শীর্ষ সেলফোন অপারেটর গ্রামীনফোনের গ্রাহক চার কোটি ৬০ লাখ, বাংলালিংকের দুই কোটি ৮১ লাখ, রবি দাঁড়িয়েছে দুই কোটি ৪৮ লাখ, এয়ারটেলের ৮০ লাখ ৩৩ হাজার, টেলিটক ২৩ লাখ ৪০ হাজার এবং সিটিসেলের ১৩ লাখ ৩০ হাজার।
প্রসঙ্গত, সেলফোন ব্যবহার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ২০০৭ সালের জুলাইয়ে বাংলাদেশের সক্রিয় সিম ব্যাবহারকারীর সংখ্যা অতিক্রম করে তিন কোটি গ্রাহকের মাইলফলক। এরপর ২০০৮ সালের মার্চে চার কোটি, ২০০৯ সালের সেপ্টেম্বরে পাঁচ কোটির মাইলফলক স্পর্শ করে। তবে ২০১০ এর জুলাই মাসে এই সংখ্যা এক লাফে বেড়ে দাঁড়ায় ছয় কোটিতে। ২০০৮ সালের জানুয়ারিতে সাত কোটি সেপ্টেম্বরে আট কোটিতে পৌঁছে যায়।
এই ধারাবাহিকতায় গত বছরের এপ্রিলে গ্রাহক সংখ্যা নয় কোটি চলতি বছরের এপ্রিলে দশ কোটি গ্রাহকের ম্যাজিক ফিগার পার হয়। আর মাত্র পাঁচ মাসের ব্যবধানে পেরিয়ে যায় এগারো কোটির ল্যান্ডমার্ক।
কোন মন্তব্য নেই