ইন্টারনেটে গ্রহণ করা যাবে খাবারের স্বাদ
কোন দোকানের খাবার কেমন সুস্বাদু সেটা জানার জন্য কষ্ট করে সেই দোকানে
যাওয়ার দিন ফুরাচ্ছে অচিরেই। কারণ বিজ্ঞানীরা এমন একটি গেজেট আবিষ্কার
করেছেন যার মাধ্যমে এখন ইন্টারনেটের মাধ্যমেই গ্রহণ করা যাবে বিভিন্ন
খাবারের স্বাদ।
সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীগণের আবিষ্কৃত এই বিশেষ গেজেটটির নাম দেয়া হয়েছে ‘ডিজিটাল টেস্ট ইন্টারফেস’।
জানা যায়, এই গেজেটের মাধ্যমে কেউ কোনো খাবারের স্বাদ গ্রহণ করতে চাইলে প্রথমে ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে সেটির ছবি কম্পিউটারের মনিটরে হাজির করতে হবে। তারপর একটি বিশেষ প্যাডের মধ্যে জিহ্বা লাগিয়ে ওই খাবারের ইলেক্ট্রোকোড চাপতে হবে। আর তারপরেই সেটি জিহ্বায় বিশেষ মাত্রায় বিদ্যুৎ করবে, যা আপনাকে বিভিন্ন খাবারের স্বাদ দেবে।
আবিষ্কারক দলের প্রধান ড. নিমিসা রানাসিংহে জানান, এই গেজেটটির মাধ্যমে ইচ্ছে করলে কম্পিউটার গেমও খেলা যাবে। এছাড়া চাইলে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন খাবার অন্যের সঙ্গে শেয়ারও করতে পারবে।
বর্তমানে এই বিজ্ঞানীগণ কাজ করছেন ‘ডিজিটাল ললিপপ’ বানানোর প্রজেক্ট নিয়ে। যার মাধ্যমে ডায়াবেটিস আছে এমন ব্যক্তিগণও ভার্চুয়ালি মিষ্টির স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন।
ড. নিমিসা রানাসিংহে বলেন, ‘আমরা বিদ্যুৎ, ফ্রিকোয়েন্সি এবং তাপকে নিপুনভাবে ব্যবহার করে কোনো কিছুকে লবণাক্ত, টক, মিষ্টি কিংবা তিতকুটেও করতে সক্ষম।
তবে এই বিজ্ঞানীগণ বলছেন, সব ধরনের স্বাদ ভার্চুয়ালি তৈরি করতে পারলেও কেবল একটি রয়ে গেছে এখনো অধরা। যেমন সুগন্ধি মশলা দিয়ে মাশরুম, বাঁধাকপি কিংবা টমেটো রান্না।
সিঙ্গাপুর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীগণের আবিষ্কৃত এই বিশেষ গেজেটটির নাম দেয়া হয়েছে ‘ডিজিটাল টেস্ট ইন্টারফেস’।
জানা যায়, এই গেজেটের মাধ্যমে কেউ কোনো খাবারের স্বাদ গ্রহণ করতে চাইলে প্রথমে ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে সেটির ছবি কম্পিউটারের মনিটরে হাজির করতে হবে। তারপর একটি বিশেষ প্যাডের মধ্যে জিহ্বা লাগিয়ে ওই খাবারের ইলেক্ট্রোকোড চাপতে হবে। আর তারপরেই সেটি জিহ্বায় বিশেষ মাত্রায় বিদ্যুৎ করবে, যা আপনাকে বিভিন্ন খাবারের স্বাদ দেবে।
আবিষ্কারক দলের প্রধান ড. নিমিসা রানাসিংহে জানান, এই গেজেটটির মাধ্যমে ইচ্ছে করলে কম্পিউটার গেমও খেলা যাবে। এছাড়া চাইলে ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন খাবার অন্যের সঙ্গে শেয়ারও করতে পারবে।
বর্তমানে এই বিজ্ঞানীগণ কাজ করছেন ‘ডিজিটাল ললিপপ’ বানানোর প্রজেক্ট নিয়ে। যার মাধ্যমে ডায়াবেটিস আছে এমন ব্যক্তিগণও ভার্চুয়ালি মিষ্টির স্বাদ উপভোগ করতে পারবেন।
ড. নিমিসা রানাসিংহে বলেন, ‘আমরা বিদ্যুৎ, ফ্রিকোয়েন্সি এবং তাপকে নিপুনভাবে ব্যবহার করে কোনো কিছুকে লবণাক্ত, টক, মিষ্টি কিংবা তিতকুটেও করতে সক্ষম।
তবে এই বিজ্ঞানীগণ বলছেন, সব ধরনের স্বাদ ভার্চুয়ালি তৈরি করতে পারলেও কেবল একটি রয়ে গেছে এখনো অধরা। যেমন সুগন্ধি মশলা দিয়ে মাশরুম, বাঁধাকপি কিংবা টমেটো রান্না।
কোন মন্তব্য নেই